পুষ্টিগুণ এবং শারীরিক উপকারিতার দিক থেকে পেস্তা বাদামের কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। কারণ পেস্তা বাদামে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম থাকার পাশাপাশি এতে রয়েছে মোনোয়ানস্যাচুরেটেড ও পলি আনস্যাচুরেটেড অয়েল, প্রোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক এবং ভিটামিন-ই।
এছাড়াও এই বাদামে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্ল্যাভোনয়েড, যা বিভিন্ন রকমের রোগ প্রতিরোধে খুবই কার্যকরী। এই খাবারটি আমাদের শরীরে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে এত দ্রুত কাজ করা শুরু করে যে নিমিষেই আমাদের ক্লান্তি ভাব দূর হয়ে যায় এবং মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে।
কীভাবে খাবেন:
রাতে ছয় থেকে সাতটি পেস্তা বাদাম জলে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর সকালে খালি পেটে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খান। খালি পেটে খেলে বাদামের পুষ্টিগুণ শরীরে তাড়াতাড়ি কাজ করে এবং হজমও হয় তাড়াতাড়ি। লবণ দিয়ে ভাজা বাদাম বা প্রক্রিয়াজাত করা বাদাম খাবেন না। বাদামের ওপরের পাতলা খোসাটা ছাড়িয়ে খান। কাঁচা চিবিয়ে খেতে পারলেই সবচাইতে ভালো। তা না হলে ক্ষীর বা মিষ্টি কোনো খাবারের সঙ্গে খান। পেস্তা বাদাম বেটে দুধের সঙ্গে মিশিয়েও খেতে পারেন।